রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫,
১ আষাঢ় ১৪৩২
ই-পেপার

রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
বিশেষ সংবাদ
শপথ দিতে ইশরাকের আবেদন: নগর ভবনে তালা, দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ
ডিএসসিসিতে মেয়র হিসেবে ইশরাককে নিয়ে সংকট: সমাধান কোন পথে?
আবুল কাশেম
Publish: Saturday, 17 May, 2025, 8:42 PM  (ভিজিট : 114)

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের ইচ্ছা পোষন করে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। আজ শনিবার (১৭ মে)  তিনি এই আবেদন করেন। কারণ গত ২৭ মার্চ নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের রায় প্রকাশ এবং গত ২৭ এপ্রিল নির্বাচন কমিশন থেকে মেয়র প্রার্থী প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।

চলমান আন্দোলনের বিষয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, চলমান আন্দোলনের জন্য আমি কোনো ঘোষণা দেইনি, তাই আন্দোলন নিয়ে কোনো পদক্ষেপের সঙ্গেও আমার সম্পৃক্ততা নেই। তবে, জনগণের আন্দোলনের অধিকারকেও অস্বীকার করতে পারি না। যারা বাধা দিয়েছে তারা ফ্যাসিবাদের দোসর।

তিনি আবেদনে বলা হয়, ‘আমি ইশরাক হোসেন ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করি। তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফজলে নূর তাপস নানা রকম অনিয়ম করে ভোটারবিহীন কেন্দ্রে ইভিএম মেশিন দখলে নিয়ে ভোট সম্পন্ন করে। তৎকালীন নির্বাচন কমিশন ও রিটার্নিং অফিসারের যোগসাজশে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয় এবং বিগত ২০২০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি গেজেট প্রকাশ করা হয়।

গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল গঠিত হলে আমি স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিধিমালায় বর্ণিত সময়ের মধ্যে ওই নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করার গেজেট বাতিল ও আমাকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করার প্রার্থনা করে দায়ের করি। ট্রাইব্যুনাল শুনানি নিয়ে গত ২৭ মার্চ রায় ঘোষণা করেন এবং রায়ে ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করার গেজেট বাতিল করেন এবং আমাকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করেন। অতঃপর নির্বাচন কমিশনকে রায়ের অনুলিপি প্রাপ্তির ১০ কর্মদিবসের মধ্যে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দেন। নির্বাচন কমিশন ওই রায় পাওয়ার পর গত ২৭ এপ্রিল আমাকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশ করেন।

অথচ স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইনে উল্লেখ আছে যে, মেয়র বা কাউন্সিলরদের নাম সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে সরকার বা মনোনীত কর্তৃপক্ষ মেয়র ও সব কাউন্সিলরকে শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। এতে স্পষ্ট যে এই ধারা অনুযায়ী নির্বাচিত মেয়রকে গেজেট প্রকাশ হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে শপথ পাঠ করানোর আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু এটা পরিলক্ষিত হচ্ছে যে, গেজেট প্রকাশের পর দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও আমাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র হিসেবে শপথ পাঠ করানোর কোনো ব্যবস্থাই এখন পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি।

এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন থেকে প্রকাশিত গেজেট এবং স্থানীয় সরকার আইনে বর্ণিত বাধ্যবাধকতার আলোকে আমাকে অনতিবিলম্বে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ পাঠ করানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জোর দাবি জানাচ্ছি।


ডিএসসিসির নগর ভবনে তালা, দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ: 

এদিকে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনকে  ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে সচিবালয় এলাকায় বিক্ষোভ করেছে বিএনপির কয়েক হাজার কর্মী ও সমর্থক। বিক্ষোভকারীরা প্রথমে নগর ভবনের সামনে বিক্ষোভ কেের পরে সেখানে সচিবায়ের সমাননে  অবস্থান  গ্রহণ করেন। পরে আবার নগর ভবনের সামনে এসে বিক্ষোভ করন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে নগর ভবনের সামনে থেকে হাজারো মানুষ মিছিল নিয়ে  সচিবালয়ের দিকে যান। তারা গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, পল্টন মোড়, প্রেসক্লাব, হাইকোর্ট, শিক্ষা ভবন ও বঙ্গবাজার হয়ে নগর ভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান গ্রহণ করেন। এদিকে গত ১৫ মে বৃহস্পতিবার থেকে নগর ভবনের  প্রতিটি ফ্লোর, গেট, চলাচলের পথেও তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন বিএনপি সমর্থিত কর্মকর্তা- কর্মচারী এবং অতিউৎসাহী বহিরাগত লোকজন। এই পরিস্থিতিতে ডিএসসিসির নগর ভবনে দাপ্তরিক সকল কায়ক্রম বন্ধ রয়েছে। 

সরেজমিনে দেখা যায়, জিরো পয়েন্ট, প্রেসক্লাবের দক্ষিণ গেট (সচিবালয় ও প্রেসক্লাবের মাঝের জায়গা) ও শিক্ষা ভবন সংলগ্ন সচিবালয়ের প্রবেশমুখে ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। সেখানে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য অবস্থান নিয়ে আছেন। সেখানে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। পরে আবার নগর ভবনে ফিরে যান। এর আগে  আজ সকাল ৯টার দিকে নগর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে বিক্ষোভ শুরু করেন প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনের  সমর্থণে কয়েক হাজারো কর্মী রাস্তা অবরোধ করে রেখেছে। বিক্ষোভকারীরা ‘ইশরাককে মেয়র করো’, ‘ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দাও’, ‘দুর্নীতিবাজ প্রশাসনের পতন চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন। তাদের হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার। প্রায় ঘণ্টাখানেক মিছিল শেষে তারা সচিবালয়ের দিকে যান। সেখান থেকে ফের নগর ভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। সেখানে তাঁরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।

বিক্ষোভকারীরা বলেন, ‘সচিবালয়ে গিয়েছিলাম জনগণের দাবি জানাতে। কিন্তু ব্যারিকেড দিয়ে আমাদের পথ আটকে রাখা হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করছি, কোনো বিশৃঙ্খলা করিনি।’আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বেলা দুইটা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের সামনে অবস্থান করবেন। এরপর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে দিনের কর্মসূচি শেষ করা হবে।
তারা বলেন, ইশরাক হোসেন ঢাকাবাসীর স্বপ্নের প্রতীক। তাকে মেয়র হিসেবে দেখতে চান বহু মানুষ। অথচ বর্তমান সরকার তাকে প্রতিহত করতে নানা কৌশল নিয়েছে। তাঁরা বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার অংশ হিসেবেই তাঁরা ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে দেখতে চান।

পূর্বঘোষণা অনুসারে আজ নগর ভবনের সামনে থেকে সচিবালয় অভিমুখে বিক্ষোভ করার কথা ছিল। গত বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি থেকে সচিবালয় অভিমুখের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সেদিন নগর ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান কর্মসূচি চলে। সেই কর্মসূচিতে নগরবাসীর সঙ্গে এসে একাত্মতা প্রকাশ করে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা।
ঢাকাবাসীর এই অবস্থান কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির সাধারণ কর্মচারীরাও। সকাল থেকেই তারা সব কার্যক্রম বন্ধ করে অবস্থান নেন এই অবস্থান কর্মসূচিতে। এ সময় তারা সব গেট বন্ধ করে দেন। প্রত্যেক গেটেই তালা ঝুলিয়ে দিয়ে নগর ভবনের নিচতলায় মঞ্চ বানিয়ে অবস্থান কর্মসূচি চালাতে থাকেন তারা। সেই কর্মসূচিতে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক এবং সচেতন নাগরিক সমাজের নেতা কর্মীরা অংশ নেন।

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা: 
আদালতের রায় ও নির্বাচন কমিশনের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ডিএসসিসির মেয়রের দায়িত্ব ইশরাক হোসেনকে বুঝিয়ে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন তার সমর্থকেরা। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে ডিএসসিসির নগর ভবনের সামনে তৃতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচিতে এই দাবি জানানো হয়। এই কর্মসূচি থেকে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তার মন্ত্রণালয়ের সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন ইশরাকের অনুসারীরা। ডিএসসিসির নগর ভবনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অস্থায়ী দপ্তর। এখানেই দাপ্তরিক কাজ করেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে ইশরাক অনুসারীদের টানা বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচির কারণে নগর ভবনে যাননি আসিফ।

কারণ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে এখন পর্যন্ত ইশরাকের শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নেয়নি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এ অবস্থায় ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করছেন তার সমর্থকরা। আজ শনিবার নগর ভবনে অবস্থানের আগে সচিবালয় এলাকায় বিক্ষোভ করেন ইশরাকের অনুসারীরা। তারা ‘ঢাকাবাসী’ প্ল্যাটফর্ম নামে এই কর্মসূচি পালন করছেন। এই প্ল্যাটফর্মের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাবেক সিনিয়র সচিব মশিউর রহমান। গতকাল সাংবাদিকদের মশিউর রহমান বলেন, দাবি আদায়ে আগামীকাল রোববার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে ঢাকাবাসী। এছাড়া স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও তার সচিব রেজাউল মাকছুদ জাহেদীকে নগর ভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানে প্রতিহত করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে হাইকোর্টে রিট:
 বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। গত ১৪ মে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির বাসিন্দা মো. মামুনুর রশিদ। বিএনপির বৈদেশিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করা ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে রিটে।

আবেদনকারীর আইনজীবী কাজী আকবর আলী বলেন,  আগামীকাল রোববার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির শুনানি হবে। আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন রিটের পক্ষে শুনানি করবেন। ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। বিএনপির ইশরাক হোসেনকে পৌনে দুই লাখ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হন।

গত ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে বিএনপি নেতা ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম। ট্রাইব্যুনালের রায়ের অনুলিপি পেয়ে গত ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় সাংবিধানিক সংস্থাটি। এরপর ২৭ এপ্রিল ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

এদিকে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বসানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা করা হয়েছে।গতকাল দুপুরে গুলিস্তানে নগরভবনের সামনে ‘ঢাকাবাসী’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

আ. দৈ./কাশেম

আপনার মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

২৪০০ আসনের বিপরীতে আবেদন ৬০ হাজারেরও বেশি
ঢাকা উত্তরের কৃষকদল নেতা রাফেলসহ কয়েকজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৬৯ জন হাসপাতালে
বিশ্বব্যাংকের ২৫০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা অনুমোদন
সোমবার থেকে টানা ৩ দিন অতি ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
আরো খবর ⇒

জনপ্রিয় সংবাদ

আগতাড়াইল মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উপহার সামগ্রী বিতরণ
ঢাকা উত্তরের কৃষকদল নেতা রাফেলসহ কয়েকজনকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
‘আমার বুড়ো বাপকেও তুই ছাড়িসনি’ বলে আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই
ডিএনসিসির উত্তরায় দিয়াবাড়ি কোরবানির পশুর হাটের বর্জ্য এখনো পড়ে রয়েছে
বিমান বিধ্বস্তে অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেন এক যুবক
বিশেষ সংবাদ- এর আরো খবর
close
সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগ
নির্বাহী সম্পাদক : তৌহিদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মাসুদ আলম

প্রকাশক কর্তৃক ১১/১/বি উত্তর কমলাপুর, মতিঝিল থেকে প্রকাশিত
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সাগুফতা ডি লরেল (তৃতীয় তলা), কমলাপুর বাজার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

মফস্বল সম্পাদক : ০১৭৭৫৮১৮২৭৫, ফোন : ০১৭১২-৫০১২৩৬, ০২-৫৮৩১৬১০৯ , ই-মেইল : ajkerdainik$gmail.com
About Us    Advertisement    Terms & Conditions    Privacy Policy    Copyright Policy    Circulation    Contact Us   
© ২০২৪ আজকের দৈনিক
🔝