২০২৪ অর্থবছরে গণঅধিকার পরিষদের (জিওপি) মোট আয় হয়েছে ৪৬ লাখ টাকার কিছু বেশি। ব্যয়ও প্রায় একই পরিমাণ। ফলে বছরের শেষে তাদের হাতে অবশিষ্ট রয়েছে মাত্র ১৩ হাজার টাকার মতো।
সোমবার (২৮ জুলাই) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ২০২৪ সালের পঞ্জিকা বছরের আর্থিক লেনদেনের নিরীক্ষিত হিসাব জমা দেয় গণঅধিকার পরিষদ। দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইসি সচিবের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করে এবং পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।
রাশেদ খান জানান, দলটির ২০২৪ সালের মোট আয় হয়েছে ৪৬ লাখ ৪ হাজার ৩০০ টাকা, আর ব্যয় হয়েছে ৪৫ লাখ ৯৬ হাজার ৮৮ টাকা। আগের বছরের জের ছিল ৫ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে বর্তমানে উদ্বৃত্ত রয়েছে ১৩ হাজার ২১২ টাকা।
প্রসঙ্গত, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য প্রতি বছর জুলাই মাসের মধ্যে আগের বছরের আর্থিক বিবরণী জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর গণঅধিকার পরিষদ নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায়।