শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫,
১৩ বৈশাখ ১৪৩২
ই-পেপার

শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
অর্থ-বাণিজ্য
অর্থনীতিতে স্বৈরাচারের পদাঘাত - পর্ব ৩
সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি বীমাখাতে
মরিয়ম সেঁজুতি
Publish: Tuesday, 22 April, 2025, 8:46 PM  (ভিজিট : 49)

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতন হয়। গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। অন্তর্বর্তী সরকার আগস্টে দায়িত্ব নেয়ার পর হাতে পেয়েছে ভঙ্গুর অর্থনীতি। ছয় মাসে অর্থখাত পুনরুদ্ধারে নানামুখী পদক্ষেপ নিলেও চক্রের ছোবলের প্রভাব থেকে বের করা সম্ভব হচ্ছে না। ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, পোশাকখাত, বাজারব্যবস্থাসহ অর্থনীতির নানা খাতেই পড়েছে এ থাবা। এসব নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্ব আজ 

অর্থনীতিতে আঁধার রাতের আলো হলো বীমা। অথচ বীমা কীÑ তা জানেনই না দেশের সিংহভাগ মানুষ। মান্ধাতা আমলের পদ্ধতিতে চলা বীমা খাতে মরিচা ধরে গেছে। নেই কোন সংস্কার। নেই উন্নয়ণ। থেমে গেছে প্রচারণাও। ভিনদেশি কিছু বীমা কোম্পানির কল্যাণে একশ্রেণীর মানুষ এই খাতটির সঙ্গে পরিচিত থাকলেও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বীমা প্রতিষ্ঠান অর্থনীতিতে বিস্তর অবদান রাখলেও আমাদের দেশে সে ভাবনাই যেন নেই। 

ধুর্ত একশ্রেণীর ব্যবসায়ী বীমা খাতকে নিজেদের স্বার্থমতো ব্যবহার করলেও সাধারণ মানুষের কাছে বীমা থেকে কিছু প্রাপ্তি যেন সাধ্যাতিত। দিনের পর দিন একশ্রেণির কর্মকর্তার দুর্নীতিতে খাতটি অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির বীমার টাকা ভাগ্যে জোটে না। অথচ কারসাজি করে ধনিক শ্রেনীর ব্যবসায়ী বীমা থেকে আরো ধনী হয়ে ওঠেন। এছাড়া আওয়ামী সরকারের আমলে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় গড়ে ওঠা বীমা কোম্পানিগুলোর পৃষ্ঠপোষকরা এখন লাপাত্তা। বিশেষজজ্ঞরা মনে করেন, ঘুনে ধরা বীমা খাতকে পুনরুজ্জীবিত করতে এর আইন থেকে শুরু করে অবকাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি।
  
পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দেশের অর্থনীতিসহ নানা খাতে কিছু কিছু সংস্কার শুরু হয়। তবে বীমা খাতে সংস্কার নেই বললেই চলে। বীমা খাতের উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে যেসব কারণ প্রধানত দায়ি তার মধ্যে রয়েছেÑ প্রশাসনিক দুর্বলতা বা ব্যাড গভর্ণ্যান্স, রাজনৈতিক প্রভাব, দুর্নীতি ইত্যাদি। বীমা খাতের বর্তমান অবস্থার উত্তরণের জন্য দুর্নীতি দমনের পাশাপাশি বীমা আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ এবং প্রয়োজনে নতুন আইন প্রবর্তন করতে হবে। কিন্তু বীমার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক খাত দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত হয়ে আসছে। বর্তমান সরকারও সেই একই পথে হাটছে। 

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে অর্থনীতির নানা খাতের পাশাপাশি দেশের বীমা খাতেও। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের কারণে জুলাই থেকেই বীমা কোম্পানিগুলোর প্রিমিয়াম সংগ্রহে ভাটা শুরু হয়। সরকার পতনের পর এতে নতুন করে যুক্ত হয়েছে বীমা দাবি চেয়ে আবেদন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বীমা গ্রাহক আহত ও নিহত হওয়ায় প্রচুর বীমা দাবি আসছে। বিশেষ করে এটি ছাত্র আন্দোলন হওয়ায়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে অনেক জীবন বীমা কোম্পানির গ্রুপ বীমা চুক্তি থাকায় আহত ও নিহত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রচুর বীমাদাবি এসেছে বীমা কোম্পানিগুলোতে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কল কারখানা, যানবাহন, ভবন ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বীমা দাবি বেড়েছে সাধারণ বীমাখাতের কোম্পানিগুলোতেও। এদিকে সরকার পরিবর্তনের ফলে কিছু কোম্পানির ব্যবস্থাপনার বিষয়ে এক ধরনের অস্বস্তি, অস্থিরতা দেখা দেয়। বেশ কিছু কোম্পানির চেয়ারম্যান ও সিংহভাগ শেয়ারের মালিক আওয়ামী লীগ দলীয় হওয়ায় অনেকের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে। 

বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সভাপতি সাঈদ আহমদ বলেন, বিগত স্বৈর সরকারের সময় থেকে বীমা আহরণের ক্ষেত্রে দেশের বীমা কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটা অসম প্রতিযোগিতা চলছে। এটাকে আমরা বন্ধের জন্য নীতিনির্ধারকদের সাথে কথা বলব। এ অসম প্রতিযোগিতা দেশের বীমা খাতকে আরো সমস্যায় ফেলবে। দেশের জিডিপিতে বীমা খাতের অবদান মাত্র দশমিক ৫ শতাংশ। সব দেশের তুলনায় কম। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বীমা খাতের এক অসাধারণ পরিবর্তনের সাক্ষী আমরা। ১৯৭২ সালে জাতীয়করণ, ১৯৭৩ সালে বীমা করপোরেশন আইন অনুযায়ী পুনর্গঠন, ১৯৮৪ সালে বেসরকারি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলোকে অন্তর্ভুক্তিকরণ। প্রতিটি ধাপ এই খাতকে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছে দিয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশে ৮০টি বীমা কোম্পানি রয়েছে। ৩৫টি জীবন বীমা এবং ৪৫টি সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যারা সম্মিলিতভাবে প্রায় ১ দশমিক ৮৯ কোটি ব্যক্তিকে বীমার আওতায় এনেছে। তাদের এত অগ্রগতির পরও বাংলাদেশে ইন্স্যুরেন্সের অবদান জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ। যা আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় অনেক কম। 

এই খাতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা তুলে ধরে সাঈদ আহমদ বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পায়ন, মাথাপিছু আয় এবং গড় আয়ু বৃদ্ধির পরও আমাদের ইন্স্যুরেন্স শিল্প এখনো তার পূর্ণ সম্ভাবনা অর্জন করতে পারেনি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে রয়েছে। এর মধ্যে বীমা সচেতনতা ও সাধারণ মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা এখনো বীমার গুরুত্ব ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় এর ভূমিকা পুরোপুরি বোঝে না। নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক নীতিমালার সংস্কার চলমান থাকলেও, কার্যকারিতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে আরো সমন্বয় প্রয়োজন। ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে, গ্রাহকদের আরো সহজে বীমার আওতায় আনা প্রয়োজন। বিশ্বাসের অভাব ও দ্রুততম সময়ে দাবি নিষ্পত্তি, স্বচ্ছতা এবং উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করতে হবে। 

তিনি বলেন, বীমার প্রতি জনগণের আস্থা বৃদ্ধি, সময়মতো সকল প্রকার দাবি পরিশোধ, এনজিও কর্তৃক বীমা করার অধিকার রহিতকরণ, ব্যাংকের ঋণগ্রহীতাদের জীবনবীমা পলিসি গ্রহণ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব, বীমা শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় বিধি-বিধান প্রণয়ন, ভ্যাট/ট্যাক্স সংক্রান্ত সমস্যাবলির সমাধান, মোটর ইন্স্যুরেন্স বাধ্যতামূলককরণ, বেসরকারি খাতে পুনঃবীমা কোম্পানি গঠন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাথে ভ্যাট, দ্বৈতকর ও করহার হ্রাসকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির বীমা করা বাধ্যতামূলককরণ। তবে, প্রতিটি চ্যালেঞ্জের মধ্যেই সম্ভাবনা থাকে। নতুন উদ্ভাবন, নীতিমালা সংস্কার এবং কৌশলগত অংশীদারত্ব কাজে লাগিয়ে আমরা বাংলাদেশের ইন্স্যুরেন্স শিল্পের প্রকৃত সম্ভাবনাকে বাস্তবায়ন করতে পারব। তিনি আরো বলেন, এই খাতের উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা বেশি। কারণ এই খাতের উন্নয়নে পলিসি করার দায়িত্ব সরকারের। সরকার যদি বাধ্যতামূলক করে দেয় তাহলে খাতটির বিকাশ ঘটবে এবং জিডিপিতে অবদান বাড়বে।

দেশের পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাত এখন খাদের কিনারায় আর বিমা খাত এখনো খাদের ভেতরে রয়েছে বলে মনে করেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম। তার মতে, বিমা খাতের এ দুরবস্থার মূল কারণ মালিকদের অনিয়ম ও গ্রাহকদের আস্থার অভাব। চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমানে ৮২টি বিমা কোম্পানির কাছে গ্রাহকদের ৩ হাজার কোটি টাকার দাবি অনিষ্পন্ন রয়েছে। গ্রাহকদের বিমার টাকা না দিতে পারার ভয়ে এ বছর বিমা মেলাই করিনি। বিমার টাকা না দেয়ার ক্ষেত্রে লাইফ ও নন-লাইফ উভয় কোম্পানিগুলো সমানে সমান।

 আইডিআরএর আইনি ক্ষমতা নেই উল্লেখযোগ্য শেয়ারহোল্ডারদের সম্পদ বিক্রি করে দাবি পরিশোধের, যার ফলে আদালতের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। বর্তমানে বেশ কয়েকটি মামলা চলমান। অনিষ্পন্ন বিমা দাবি পরিশোধ না হলে বিমা খাতে আস্থা ফিরবে না। আইডিআরএর কার্যক্ষমতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, আইডিআরএ নামে আছে, কিন্তু কার্যক্রম চালানোর যথেষ্ট ক্ষমতা নেই। আইডিআরএ কাউকে সাসপেন্ড করলে তারা আদালতে গিয়ে স্থগিতাদেশ নিয়ে ফিরে আসেন, যা আইনগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। বর্তমান বিমা আইন দুর্বল, যা বিমাকারীদের স্বার্থ রক্ষা করে, কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে দেয় না।

বিমা আইনকে অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ আখ্যায়িত করে ড. আলম বলেন, আইডিআরএকে দুর্বল করে বিমাকারীদের পক্ষে এই আইন করা হয়েছে। আইডিআরএ কাউকে সাসপেন্ড করলে তারা আদালতে গিয়ে স্টে অর্ডার নিয়ে পুনরায় তারা ফিরে আসে। তাই ব্যাপকভাবে আইডিআরএর ক্ষমতায়ন প্রয়োজন। তিনি বলেন, যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে তথ্যের প্রয়োজন। কিন্তু বিমা কোম্পানিগুলো সঠিকভাবে তথ্য দিতে চায় না। যেসব তথ্য দেয়, তা ফেব্রিকেটেড (জালজালিয়াতি) কি না, তা-ও নিশ্চিত নয়। ডিজিটালাইজেশন হলে ৮৫ শতাংশ অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায়। আমরা পদক্ষেপ নেই; কিন্তু সহযোগিতা পাওয়া যায় না।

বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) তথ্য অনুসারে, ১৯৯১ সাল থেকে এ পর্যন্ত দেশে ৭২ বিমা প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হয়েছে। সবচেয়ে বেশিÑ ৬০টি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হয়েছে আওয়ামী সরকারের আমলে। ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে কোনো বিমা প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হয়নি। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় এত বেশি প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন দেয়া হয়েছে, যা দেশের চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, দেশের চার ভাগের একভাগ জীবন বিমা প্রতিষ্ঠান আর্থিক অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হওয়ায় পুরো খাতটি সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা এই সংকটের জন্য অপরিকল্পিত ও মন্দ বিনিয়োগ, এজেন্টদের উচ্চহারের কমিশন নেয়া ও অত্যধিক ব্যবস্থাপনা খরচকে দায়ী করেছেন। ইতোমধ্যে রুগ্ন ব্যাংকগুলোকে নিয়ে সংকটে পড়া আর্থিক খাত এতে আরও চাপে পড়েছে।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) তথ্য অনুসারে, ৩৬ জীবন বিমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩১টির প্রায় ১১ লাখ বিমাকারীর তিন হাজার ৬৪৩ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তি করতে হবে। তবে গ্রাহকরা কবে তাদের টাকা ফেরত পাবেন তা অনিশ্চিত।

চলতি বছরের মাঝামাঝি পর্যন্ত পাঁচ বছরে জমে থাকা অমীমাংসিত দাবি এই সময়ের মোট দাবির ৬৬ দশমিক ২১ শতাংশ। আইডিআরএর তথ্য বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় জীবন বিমাকারীদের দাবি নিষ্পত্তির হার কমেছে। ২০২০ সালে যা ছিল ৮৫ শতাংশ, ২০২৩ সালে তা ৭২ শতাংশে নেমে এসেছে। নিষ্পত্তিযোগ্য দাবি থাকা ৩১ বিমা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়টিরই নিষ্পত্তির হার সবচেয়ে কম।

আ.দৈ/আরএস

আপনার মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ বছর আগে অপহরণ হওয়া স্কুলছাত্র নিজেই ফিরল বাসায়
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
বৈষম্য নিরসন ও ৩ দফা দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
ইবিতে ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা
নিজ দেশেই ‘বোমা’ ফেলল ভারতীয় বিমান বাহিনী
আরো খবর ⇒

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএনসিসিতে বর্জ্যব্যবস্থাপানা বিভাগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অভিযান
কাশ্মীরে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ভিডিও প্রকাশ
পদত্যাগ করলেন আটাবের সবুজ মুন্সী
ঢাকা দুই সিটিতে আওয়ামী দোসর ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষায় বিএনপির ব্যাপক তদবির
রানা প্লাজা ট্রাজেডির ১২ বছর , তবু মেলেনি বিচার, নিশ্চিত হয়নি ক্ষতিপূরণ
অর্থ-বাণিজ্য- এর আরো খবর
সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগ
নির্বাহী সম্পাদক : তৌহিদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মাসুদ আলম

প্রকাশক কর্তৃক ১১/১/বি উত্তর কমলাপুর, মতিঝিল থেকে প্রকাশিত
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সাগুফতা ডি লরেল (তৃতীয় তলা), কমলাপুর বাজার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

মফস্বল সম্পাদক : ০১৭৭৫৮১৮২৭৫, ফোন : ০১৭১২-৫০১২৩৬, ০২-৫৮৩১৬১০৯ , ই-মেইল : ajkerdainik@gmail.com
About Us    Advertisement    Terms & Conditions    Privacy Policy    Copyright Policy    Circulation    Contact Us   
© ২০২৪ আজকের দৈনিক
🔝