রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫,
১৪ বৈশাখ ১৪৩২
ই-পেপার

রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
জাতীয়
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ক্ষমতা স্থায়ী করতে দিনের ভোট রাতেই সম্পন্ন করা হয়
২০১৮সালের ভোট জালিয়াতির প্রধান কারিগর হেলালুদ্দীন ও মাসুদসহ সবাইকে ধরছে দুদক
আবুল কাশেম:
Publish: Sunday, 23 March, 2025, 7:43 PM  (ভিজিট : 238)

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের বিপুল পরিমান সংখ্যা গরিষ্টতা নিশ্চিতের পাশাপাশি তাদের একক ক্ষমতা স্থায়ী করার জন্য দিনের ভোট রাতেই সম্পন্ন করার কারিগড়দের এবার শক্তভাবে ধরছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গত ২০১৮ সালের ডিসেম্বর  দিনের ভোট রাতেই সম্পন্নকারী তৎকালীন জেলা প্রশাসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছে।

সরকার কয়েক দফায় অর্ধশতাধিক জেলা প্রশাসককে ওএসডি করেছে। এরমধ্যে কয়েক দফায় তৎকালীন ভোট জালিয়াতির সাথে জড়িত ৫৪ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) ওএসডি করেছে। তারা গত ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৩০ ডিসেম্বরের ভোট আগের দিন ২৯ ডিসেম্বর ‘রাতের ভোটের ব্যালট পেপার বাক্সে ভর্তি’ করে ফেলেন। এই ঐতিহাসিক জালিয়াতির প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন ওই সময় নির্বাচন কমিশনে (ইসি) সচিবের দায়িত্বে থাকা হেলালুদ্দীন আহমদ। এবার দেশ- বিদেশে বিতর্কিত ‘ দিনের ভোট রাতেই সম্পন্ন’ করার পরিকল্পনার মুল কারিগড় হেলালুদ্দীনসহ জড়িত সব ডিসিকেই ধরতে মাঠে নেমেছে দুদক।

সূত্র মতে, ইতোমধ্যে দুদকের অনুসন্ধানী টিমের সদস্যরা হেলালুদ্দীনের বিরুদ্ধে অনেক তথ্য উপাত্ত্ব সংগ্রহ করেছেন। আরো তথ্য চেয়েছে দুদকের কর্মকর্তারা। তবে খুব শিগগিরই ‘ দিনের ভোট রাতেই সম্পন্ন করার কারিগড়দের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের শুর হবে। ভোলার সাবেক ডিসি ও ডিএনসিসির সদ্য বিদায়ী সচিব মো. মাসুদ আলম সিদ্দিকসহ সব ডিসিকেই শক্তভাবে ধরা হচ্ছে।  কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানা যায়।

এদিকে দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের জন্য ৫ সদস্যের একটি টিম গঠন করেছে কমিশন। এই টিম ওই নির্বাচনের নানান অনিয়ম, ভোট কারচুপি ও আর্থিক লেনদেন নিয়ে অনুসন্ধান করছে। দুদকে অভিযোগ আছে ২০১৮ সালে ভোটের আগের দিন অর্থাৎ ২৯ ডিসেম্বর রাতে ব্যালটে ভোট ভর্তি করা হয়। সিংহভাগ কেন্দ্রে বেশি ভোট দেখানো ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের সাথে প্রভাব বিস্তার করেছে আওয়ামী লীগ। 

ওই নির্বাচনের নানান অনিয়ম, ভোট কারচুপি ও আর্থিক লেনদেন নিয়ে দুদকের অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তারা কাজ করছেন। গত সপ্তাহেই হেলালুদ্দীন আহমদ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য দিতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। একই চিঠি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়েও পাঠিয়েছে দুদক। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সাবেক এই সদস্যের দুর্নীতির প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

শেখ হাসিনা পতনের পর রাতের ভোটখ্যাত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু হয়। এ ভোটের কুশীলবদের অনেকেই এখনো ধরাছোয়ার বাইরে। অনেকেই গ্রেফতার হয়ে কারাবন্দি। ভোটের মাঠে ‘অনিয়ম’ করা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। দুদকের একটি দল অনুসন্ধান করছে। সংগ্রহ করা হচ্ছে তাদের আয়কর নথি।

সূত্র মতে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩৯টি দল অংশগ্রহণ করে। ওই নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ জোট ২৬৬টি আসন পায়। জাতীয় পার্টি ২২টি, বিএনপি সাতটি ও অন্যান্য দল চারটি আসন পায়। ওই ভোটে বিভিন্ন অনিয়মের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ আছে ভোটের আগের দিন অর্থাৎ ২৯ ডিসেম্বর রাতে ব্যালটে ভোট ভর্তি করা হয়। সিংহভাগ কেন্দ্রে বেশি ভোট দেখানো ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করার অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ নিয়ে সেই সময় একাধিক গণমাধ্যম খবর প্রকাশ করে। আওয়ামী লীগের পতনের পরে এ ভোটের অনিয়ম নিয়ে দুদকে অভিযোগ জমা পড়ে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য ও অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর রাতে ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের চার তলার পেছনের কনফারেন্স রুমে ওই গোপন বৈঠক হয়। পরে হেলালুদ্দীন আহমদ চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজেও একই ধরনের গোপন বৈঠক করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

হেলালুদ্দীনের বিরুদ্ধে সুনিদিষ্ট অনেক অভিযোগের মধ্যে মাত্র কয়েকটি উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর রাতে ঢাকা অফিসার্স ক্লাবের চার তলার পেছনের কনফারেন্স রুমে ওই গোপন বৈঠক করেন। পরে হেলালুদ্দীন আহমদ চট্টগ্রামের সার্কিট হাউজেও একই ধরনের গোপন বৈঠক করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ আছে ইসি সচিবের দায়িত্বে থাকাকালীন হেলালুদ্দীনের ছিল সিক্রেট পাওয়ার হাউজ।

 অদৃশ্য কলকাঠি নাড়তেন তিনি। অবসরে যাওয়ার আগের দিন বিদেশে প্রশিক্ষণ, রোহিঙ্গাদের ভোটার বানানো, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ লোপাট, নির্বাচনে অনিয়ম, ইসিতে প্রশিক্ষণের নামে অর্থ লোপাটের অভিযোগ রয়েছে হেলালুদ্দীনের নামে। হেলালুদ্দীন আহমদ ২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। পওে পুরস্কার হিসেবে তাকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বানানো হয়। তিনি ২০২২ সালের মে মাসে অবসরে যান। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের একান্ত অনুগত এই আমলা ২০২৩ সালে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হন এবং গত বছরের ৮ অক্টোবর পদত্যাগ করেন।

২০১৮ সালের বির্তকিত  একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সাবেক ৩৩ জেলা প্রশাসককে সরকার গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ওএসডি করেছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে কয়েক দফায় একই অভিযোগে ৫৪ জন সাবেক জেলা প্রশাসককে ওএসডি করেছে। বর্তমান সরকার একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তৎকালীন জেলা প্রশাসকদের সম্পর্কে প্রতিবেদন সংগ্রহ করেছে। অধিকাংশ সাবেক ডিসি অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করে সহায়-সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে দুদকের তদন্তে প্রমাণ মিলেছে। এরপর পর্যায়ক্রমে ৫৪ জনকে ওএসডি করা হয়েছে।
 
অবশেষে ২০২৪ সালে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। তারপরও এসব ডিসির বিরুদ্ধে দৃশ্যমান কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। উল্টো তারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন পান। অবশেষে সরকারের টনক নড়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। 
অভিযোগ রয়েছে, গত ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছিল। এর বড় অংশই ব্যয় করা হয় জেলা প্রশাসকসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পেছনে। দলীয় ক্যাডারদের মাঝে অর্থ বিলানো হয় কাঁড়ি কাঁড়ি। সরকারি হিসাবে ওই অর্থের পরিমাণ ছিল ৭০০ কোটি টাকা। 

এর মধ্যে ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’ আগাম বরাদ্দ দেওয়া হয় ২৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে পুলিশকে ৬৩ কোটি ২২ হাজার টাকা, র‌্যাবকে ১০ কোটি ২০ লাখ ২৯ হাজার, কোস্ট গার্ডকে ১ কোটি ৫৬ লাখ, বিজিবিকে ৩৩ কোটি ২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা এবং আনসার ও ভিডিপিকে ১৬৩ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়। নির্বাচনের নামে অর্থ অপচয়, আত্মসাৎ, জালিয়াতি ও জাতির সঙ্গে প্রতারণার বিষয়ে অনুসন্ধানে মাঠ কাজ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতিবেদন পাওয়ার পর গত ১৯ ফ্রেুয়ারি পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

জারি করা প্রজ্ঞাপনে ওএসডি কর্মকর্তারা হলেন; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালক মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব সাবিনা ইয়াসমিন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আতাউল গনি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (সংযুক্ত) আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন, মিনিস্টার স্থানীয় (যুগ্ম সচিব) কাজী এমদাদুল ইসলাম এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত যুগ্ম সচিব এস এম মোস্তফা কামাল। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব অঞ্জন চন্দ্র পাল, পরিকল্পনা বিভাগের যুগ্ম-প্রধান মোছা. সুলতানা পারভীন, কিশোরগঞ্জের একটি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী, জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদের নির্বাহী সচিব মো. শহিদুল ইসলাম, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হেলাল হোসেন এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. আলী আকবর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. দাউদুল ইসলাম, শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মাজেদুর রহমান খান, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণলয়ের যুগ্ম সচিব এজেডএম নুরুল হক ।

এছাড়া আরো রয়েছেন, বরিশালে সাবেক ডিসি ও ডিএনসিসি সাবেক আঞ্চিলিক নির্বাহী কর্মকর্তা  বাংলাদেশ রাবার বোর্ডের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) এসএম আজিয়ার রহমান,  ডিএনসিসির সাবেক সচিব (যুগ্ম সচিব) মো. মাসুদ আলম সিদ্দিক, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব গোপাল চন্দ্র দাশ, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) কবীর মাহমুদ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. মাহমুদুল আলম, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) হায়াত-উদ-দৌলা খান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশালের আঞ্চলিক পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. আবুল ফজল মীর, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের সদস্য-পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মঈন উল ইসলাম, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (যুগ্ম সচিব) মো. ওয়াহিদুজ্জামান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (সংযুক্ত) এ কে এম মামুনুর রশিদ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের যুগ্ম সচিব (সংযুক্ত) এস, এম, আব্দুল কাদের, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সদস্য (যুগ্ম সচিব) ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কাজী আবু তাহের, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মো. মিজানুর রহমান, রাজউক সদস্য (যুগ্ম সচিব) মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব (সংযুক্ত) আনার কলি মাহবুব, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সদস্য (যুগ্ম সচিব) সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন এবং বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য (যুগ্ম সচিব) মাহমুদুল কবীর মুরাদ।

আ. দৈ./ কাশেম


   বিষয়:  ২০১৮সালে   দিনের ভোট   রাতেই সম্পন্ন   জালিয়াতির   প্রধান কারিগর   হেলালুদ্দীন    মাসুদসহ সবাইকে    ধরছে দুদক  
আপনার মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

নারী নির্যাতন বন্ধে আইনের সংশোধন প্রয়োজন: মামুনুল হক
৬২ জন পুলিশ সদস্য পাচ্ছেন বিপিএম ও পিপিএম পদক
ভারত-পাকিস্তান সংকট নিরসনের চেষ্টা করছে সৌদি আরব
পাঁচ বছর আগে অপহরণ হওয়া স্কুলছাত্র নিজেই ফিরল বাসায়
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
আরো খবর ⇒

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএনসিসিতে বর্জ্যব্যবস্থাপানা বিভাগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের অভিযান
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জাতীয়তাবাদী কর্মজীবী দলের সভা
কাশ্মীরে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ভিডিও প্রকাশ
ঢাকা দুই সিটিতে আওয়ামী দোসর ও দুর্নীতিবাজদের রক্ষায় বিএনপির ব্যাপক তদবির
পদত্যাগ করলেন আটাবের সবুজ মুন্সী
জাতীয়- এর আরো খবর
সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগ
নির্বাহী সম্পাদক : তৌহিদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: মাসুদ আলম

প্রকাশক কর্তৃক ১১/১/বি উত্তর কমলাপুর, মতিঝিল থেকে প্রকাশিত
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সাগুফতা ডি লরেল (তৃতীয় তলা), কমলাপুর বাজার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

মফস্বল সম্পাদক : ০১৭৭৫৮১৮২৭৫, ফোন : ০১৭১২-৫০১২৩৬, ০২-৫৮৩১৬১০৯ , ই-মেইল : ajkerdainik@gmail.com
About Us    Advertisement    Terms & Conditions    Privacy Policy    Copyright Policy    Circulation    Contact Us   
© ২০২৪ আজকের দৈনিক
🔝