বরিশাল জেলার মুলাদী থানাধীন রামচর গ্রামের মো: মোস্তাক আহমেদ (রাড়ী), পিতা: আব্দুল কুদ্দুস রাড়ী-এর ২১শে ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং দিবাগত গভীর রাতে দূর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পুড়ে ভষ্মিভূত হয়ে যায়।
এবিষয়ে মোস্তাক আহমেদের শালা আসিব সরদার জানান, গভীর রাতে হঠাৎ ঘর-বাড়িতে আগুন লাগলে আমরা আসতে আসতে সবকিছু পুরে ছাই হয়ে যায়। বাড়িটিতে কোনো লোকজন না থাকায় আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে না পারায় ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হয়নি।
স্থানীয় লোক রুবেল খান জানান, বাড়িটির লোকজন ঢাকায় থাকেন। সর্বদা বাড়িটি খালিই পরে থাকে। তাই বাড়িটিতে কারা আগুন লাগলো তা সুনির্দিষ্টভাবে আমরা জানি না।
আগুন লাগার বিষয়ে সরেজমিনে তদন্ত করতে গেলে বাড়িটির মালিকের সাথে এখনো কেউ কোনো যোগাযোগ করতে সমর্থ হয়নি। ফলে বিষয়টি নিয়ে কোনো আইনি পদক্ষেপও নেওয়া হয়নি। তবে প্রতিবেশি অনেকে ধারণা করছেন শত্রুতার জের ধরে দূর্বৃত্তরা বাড়িটিতে আগুন দিয়েছে বলে তাদের ধারণা। বাড়ির মালিক আসলে বিস্তারিত জানা জাবে বলে তারা মত ব্যাক্ত করেন।
এদিকে পুরে যাওয়া বাড়িটি পরিদর্শন করেন, সোনামদ্দিন বন্দর জিয়া স্মৃতি সংসদের প্রধান উপদেষ্টা মোঃ জাহিদুল ইসলাম মোল্লা, জিয়া স্মৃতি সংসদের সভাপতি নাসির উদ্দিন মোল্লা, জিয়া স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, নিলয় ইসলাম রুবেল মোল্লা, মোজ্জাম্মেল মোল্লা, ইব্রাহিম মোল্লা, বাবুল সরদার, এ্যাডভোকেট বজলুর রহমান মোল্লা, হানিফ সরদারসহ জিয়া স্মৃতি সংসদের নেতা-কর্মীরা।
এসময় তারা এই অনাকাঙ্খিত ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বাড়িটির মালিককে জিয়া স্মৃতি সংসদের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন এবং সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দায়িদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদানের জন্য আইন-শৃংঙ্খলা বাহিনীসহ যথাযথ কতৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।
আ. দৈ. /কাশেম/ সোলাইমান