শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫,
৩০ কার্তিক ১৪৩২
ই-পেপার

শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
ব্যাংক-বীমা
পাঁচ ব্যাংকের মধ্যে চার ব্যাংকই এস আলমের
কার স্বার্থে এক হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
রমজান আলী
Publish: Tuesday, 30 September, 2025, 4:19 PM  (ভিজিট : 307)

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগিতায় কয়েকটি শিল্পগোষ্ঠীর নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে শরিয়াহভিত্তিক পাঁচটি ব্যাংক চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের নিয়ন্ত্রণে ছিলো এক্সিম ব্যাংক ও বাকি চার ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ ছিল চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী এস আলমের হাতে। এই ব্যাংকগুলো অধিকাংশ ঋণ এস আলম নামে-বেনামে তুলে নিয়ে গেছেন। যার ফলে গ্রাহকের টাকা দিতে পারছে না এই পাঁচ ব্যাংক। 

ব্যাংকগুলো হল-ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। সবগুলো ব্যাংকই দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত। পাঁচটি ব্যাংকের মধ্যে এস আলমের চারটি ব্যাংক। গত ১৬ বছরে আর্থিক খাত থেকে এস আলম পাচার করেছে প্রায় ২ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। 

সংশ্লিষ্টরা বলেন, তড়িগড়ি করে পাঁচটি ব্যাংক এক সাথে একীভূত করা ঠিক হচ্ছে না। একীভূত  করতে হলেও সময় নিয়ে করা উচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের এক সাথে শরীয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংককে একীভূত করতে কেন এতো তড়িগড়ি ? কার স্বার্থে এই ব্যাংকগুলোকে একীভূত করা হচ্ছে ? একীভূত হলে কার লাভ বেশি ? এখানে মালিকদেরই লাভ বেশি। কারণ তারা ব্যাংকের পুরো আমাননের অর্থ আগেই হাতিয়ে নিয়েছে। তাহলে কি ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে তাদেরকে দায় থেকে মুক্ত দেয়া হচ্ছে ? এমন প্রশ্ন রেখেছেন সংশ্লিষ্টরা। 

দেখা যায়, এ পাঁচ ব্যাংকের মধ্যে খেলাপির হারে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ইউনিয়ন ব্যাংকের। ব্যাংকটির বিতরণকৃত ঋণের ৯৭ দশমিক ৮০ শতাংশ খেলাপি। আর ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৯৬ দশমিক ৩৭ ও গ্লোবাল ইসলামীর ৯৫ দশমিক ১০ শতাংশ ঋণও খেলাপিযোগ্য বলে একিউআর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়। এক্ষেত্রে এক্সিম ব্যাংকের ৪৮ দশমিক ২০ ও এসআইবিএলের ৬২ দশমিক ৩০ শতাংশ ঋণ খেলাপি বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, সরকারের মালিকানাধীন একটি নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স ইস্যুর প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। নতুন এ ব্যাংকের অধীনে একীভূত হওয়া পাঁচ ব্যাংকের আমানত ও সম্পদ স্থানান্তর করা হবে। 

ব্যাংকটির নাম হতে পারে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক’। পরে ব্যাংকটির মালিকানায় দেশী-বিদেশী উদ্যোক্তা ও উন্নয়ন সহযোগীদের যুক্ত করা হবে। সারা দেশে এ পাঁচ ব্যাংকের শাখা রয়েছে ৭৭৯টি। এর মধ্যে ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের শাখা ২২৬, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১৮০, এক্সিম ব্যাংকের ১৫৫, ইউনিয়ন ব্যাংকের ১১৪ ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১০৪টি শাখা রয়েছে। এছাড়া এসব ব্যাংকের ৬৯৮ উপশাখা, ৫০০ এজেন্ট ও এক হাজার এটিএম বুথ রয়েছে। পাঁচ ব্যাংকে জনবল রয়েছে প্রায় ১৬ হাজার।

বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করছেন, পাঁচটি দুর্বল ব্যাংককে এক করলে সেটি আরো বড় একটি দুর্বল ব্যাংকই হবে। তাতে সংকট কতটুকু কাটবে সেটি নিয়েও প্রশ্ন আছে অর্থনীতিবিদদের। এর আগে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার দূর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূত করার উদ্যোগ নিলেও সেটি সফল হয়নি। এছাড়া পাঁচ ব্যাংকের মধ্যে দুটি ব্যাংক একীভূত হতে রাজি না। ব্যাংক দুটি হলো এক্সিম ব্যাংক ও স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক। তাহলে জোর করে এভীভূত করে স্বার্থে। 

পাঁচ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের উল্টাপাল্টা কথা বলে এই ব্যাংকগুলোর আর্থিক  অবস্থা খারাপ করা হয়েছে। আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়ার আগে এই ব্যাংকগুলোর অবস্থা খুবই ভালো ছিল। তিনি দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে ব্যাংক খাত খারাপের দিকে যাচ্ছে। দায়িত্বশীল পদে থেকে আর্থিক খাতে এভাবে উল্টাপাল্টা কথা বলা ঠিক হয়নি। যার কারণে বর্তমানে এই ব্যাংকগুলো আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংককে একীভূত করে একটি ব্যাংকে রূপান্তরের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একীভূতকরণ প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে যেকোনো সময় ব্যাংকগুলোতে প্রশাসক বসানো হবে। ব্যাংকগুলোর ঋণের বেশিরভাগই এখন খেলাপি হয়ে আছে। ফলে ওই ব্যাংকগুলো গ্রাহকের আমানত ফেরত দিতে পারছিল না। 

তবে পাঁচ ব্যাংক মিলে বড় শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, সেখানে আইনি জটিলতাসহ কিছু চ্যালেঞ্জ সামনে এসেছে। এগুলোর সমাধান না এলে ঝুলে যেতে পারে একীভূতকরণের এই প্রক্রিয়া। ব্যাংকগুলোতে প্রশাসক নিয়োগ, আমানতকারী ও পুঁজিবাজারের ব্যাংকগুলোর শেয়ারধারকদের বিষয়গুলো কীভাবে নিষ্পত্তি হবে, রাজনৈতিক সরকার আসার আগে একীভূতরণ প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কি না, সেসব প্রশ্ন সামনে রেখে আইনি সমাধান খুঁজতে শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, প্রস্তাবিত একীভূত ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে মূলধন হিসেবে ২০ হাজার কোটি টাকা দেবে সরকার। বাকি ১৫ হাজার কোটি আমানত বীমা ট্রাস্ট তহবিল থেকে আসতে পারে। এজন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পরিবর্তন হলে ব্যাংক খাত সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর অংশ হিসেবে আলোচিত পাঁচ ব্যাংকে আসে নতুন পর্ষদ। তার আগে এক্সিম ব্যাংক ছিল নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের নিয়ন্ত্রণে। বাকি চার ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ছিল চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী এস আলমের হাতে।

এ দুই ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণে থাকার সময় ব্যাংকগুলো থেকে ‘লাখ লাখ কোটি’ টাকা পাচার হয় বলে ভাষ্য গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের। এসব ব্যাংক সংস্কারের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গঠন করে টাস্কফোর্স; আর ‘প্রকৃত’ আর্থিক চিত্র জানতে বিদেশি কোম্পানির মাধ্যমে করা হয় নিরীক্ষা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নিয়ে তালিকাভুক্ত পাঁচ ব্যাংকের বিষয়ে তৎপরতা শুরু করেছে পুরো প্রক্রিয়ায় এখনো কোনো কিছুই না জানা বিএসইসি। সংবাদমাধ্যমে খবর আসার পর ইতোমধ্যে আলোচনায় থাকা পাঁচ ব্যাংকের মধ্যে তিনটির কাছে একীভূতকরণ নিয়ে জানতে চেয়েছে বিএসইসি ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। সব ব্যাংকই ডিএসইর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছে, একীভূতকরণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো নেয়নি তারা। 

ব্যাংক অবসায়ন না হওয়ায় আমানতকারী ও সাধারণ শেয়ারধারকদের পুরো অর্থ দেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গঠিত ‘ওয়ার্কিং কমিটির’ প্রতিবেদন পেয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা। একীভূত ও অধিগ্রহণ হলে বা শুধু একীভূত হলেও আমানতকারীরা পুরো অর্থ ফেরত পাবেন আইন অনুযায়ী।

আইনে যা আছে, ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯১৯ (সংশোধিত-২০২৩) এর ৫৮ ধারা অনুযায়ী, আমানতকারীদের ক্ষতি হতে রক্ষা, আমানতকারীদের স্বার্থে বা ব্যাংক নীতির স্বার্থে সরকার যেকোনো ব্যাংক ও কোম্পানি অধিগ্রহণ করতে পারে। ৫৮(ই) ধারায় বলা আছে, “তাহা হইলে সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংকের সহিত আলোচনাক্রমে, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপিত আদেশ দ্বারা, উক্ত আদেশে নির্ধারিত তারিখ হইতে, উক্ত ব্যাংক-কোম্পানী অথবা উহার এক বা একাধিক শাখা অথবা উহার অধীনস্থ কোন প্রতিষ্ঠান, অতঃপর অধিগৃহীত ব্যাংক বলিয়া উল্লিখিত, অধিগ্রহণ করিতে পারিবে।” একই ধারার ৪ নম্বর উপধারা অনুযায়ী, “কোনো স্কিমের আওতায় যেকোনো ব্যাংক কোম্পানিকে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের নিকট হস্তান্তর করতে পারবে সরকার। দুই ক্ষেত্রেই অধিগ্রহণকৃত ব্যাংকের দায়-দেনা সরকার বা গ্রহীতা ব্যাংক বহন করবে।” 

ব্যাংক একীভূত করতে এই আইনের পাশাপাশি ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ-২০২৫’ পর্যালোচনা করছে সরকার। ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশের ১০(গ) ধারায় ‘সার্বিকভাবে আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষা’ করতে বলা হয়েছে। 

একই ধারার ২ নম্বর উপধারায় ‘ইসলামী ব্যাংকসমূহের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক রেজল্যুশনের উদ্দেশ্যসমূহ, প্রয়োজনে, প্রবিধান দ্বারা সুস্পষ্ট করিতে পারিবে’ বলা আছে। এজন্য ইসালামি তথা শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করতে পৃথক নীতিমালা তৈরি করতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককে, যা এখনো হয়নি। অপর দিকে, ব্যাংক রেজ্যুলেশন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, প্রশাসক হতে হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে। যা ভাবছে বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা ও ব্যাংকিং খাত সংস্কার গঠিত টাস্কফোর্সের একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ব্যাংক একীভূত করতে নতুন একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হবে। এর নাম ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক’ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। ব্যাংক রেজল্যুশেন অধ্যাদেশ এর ক্ষমতা বলে ব্যাংক একীভূত করতে ‘ব্যাংক পুনর্গঠন রেজল্যুশন তহবিল’ গঠন করা হবে। ব্যাংক একীভূত করে নতুন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা ও তাতে মূলধন যোগাবে এই তহবিল।

ব্যাংক একীভূত করতে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ ৫ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে আমানত বীমা তহবিল থেকে নেওয়া হবে ১০ হাজার কোটি টাকা। 

প্রাথমিকভাবে নতুন ব্যাংক শরীয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের সব সম্পদ ও দায় নিয়ে নেবে। তারপর সুবিধাজনক সময়ে তৃতীয় কোনো পক্ষের কাছে বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করা হবে। মধ্যবর্তী সময়ের জন্য প্রতিষ্ঠা করা ব্যাংককে ‘বিজ্র ব্যাংক’ বলা হয়েছে ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশে। অধ্যাদেশের ৩০ ধারায় ‘ব্রিজ ব্যাংকের’ সংজ্ঞায় বলা আছে, “ব্রিজ ব্যাংক অর্থ রেজল্যুশনের অধীন তফসিলি ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম এবং কার্যকর পরিচালন ব্যবস্থা অব্যাহত রাখা এবং পরিশেষে তৃতীয় পক্ষের নিকট উহা বিক্রয় করিবার উদ্দেশ্যে গঠিত বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি ব্যাংক।’’

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু করলেও বিএসইসিকে এখনো সম্পৃক্ত করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকার। একীভূত হলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কী হবে সেই উত্তর খুঁজছেন অনেকে। পুঁজিবাজারের মাধ্যমে এক্সিম ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারে বিনিয়োগ করা মোহম্মাদ ফেরদৌস আলম বলেন, “আমি তো শেয়ার কিনেছি পুঁজিবাজার থেকে। আমার মত কয়েক লাখ সাধারণ বিনিয়োগকারী আছে। কেউ তো পর্ষদে যায়নি, ঋণ নেয়নি বা ব্যাংক পরিচালনা করেনি। 

আমরা তো বছর শেষে লভ্যাংশ পাওয়ার আশায় বিনিয়োগ করেছি। “আমাদের তো কোনো দোষ নেই। তাহলে আমরা নতুন ব্যাংকের শেয়ার কেন পাবো না। যদি শেয়ার নাই দেয়, তাহলে ক্ষতিপূরণ দিক।’’ এমন প্রেক্ষাপটে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে পুঁজিবাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ‘ক্ষতিপূরণ’ দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা শুরু করবে বলেছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।

আপনার মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

ডিএনসিসির নগর ভবনের সামনে শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতাদের অবস্থান
বিএনপি-জামায়াত বিভাজন, মাঠে আ. লীগের সুযোগ: নাসিরুদ্দিন
এআই’র সাহায্যে লকডাউন চালিয়েছে আওয়ামী লীগ: এ্যানি
দেশি মুরগি না খাওয়ার’ শিক্ষিকার স্বামী ৫ তলা বাড়ির মালিক
সনদের বাইরে পদক্ষেপের জন্য দায়ভার নিচ্ছে না বিএনপি: আমীর খসরু
আরো খবর ⇒

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি আরিফ; সম্পাদক উবাইদা
রাজধানীতে ফায়ার সার্ভিসের গেটের পাশে বাসে অগ্নিকাণ্ড
আ’লীগের ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি,সর্তক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
দিল্লি হামলার বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
অপহ্নত ক্যামব্রিয়ান শিক্ষার্থী সুদীপ্তর লাশ উদ্ধার,গ্রেপ্তার-২
ব্যাংক-বীমা- এর আরো খবর
close
সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগ
নির্বাহী সম্পাদক : তৌহিদুর রহমান

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ মাসুদ আলম
প্রকাশক কর্তৃক ১১/১/বি উত্তর কমলাপুর, মতিঝিল থেকে প্রকাশিত
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সাগুফতা ডি লরেল (তৃতীয় তলা), কমলাপুর বাজার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

ফোন : ০১৭১২-৫০১২৩৬, ০২-৫৮৩১৬১০৯ , ই-মেইল : ajkerdainik$gmail.com
About Us    Advertisement    Terms & Conditions    Privacy Policy    Copyright Policy    Circulation    Contact Us   
© ২০২৪ আজকের দৈনিক
🔝