বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫,
২৯ কার্তিক ১৪৩২
ই-পেপার

বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আইন-আদালত
২২ অক্টোবর আসামিদের হাজির করার নির্দেশ ও শুনানি গ্রহণ
গুমের মামলার শেখ হাসিনাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি
নিজস্ব প্রতিবেদক
Publish: Wednesday, 8 October, 2025, 5:31 PM  (ভিজিট : 51)

 বাংলাদেশের ইতিহাসে বেদকদায়ক ও নজিরবিহীন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৫ বছরের শাসনামলে সারাদেশে গোপনে হত্যা ও গুমের মতো পিলেচমকানোর অসংখ্য ঘটনাগুলোর মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের ৩০ জনের পৃথক দুটি মামলায় আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। 

আজ বুধবার (৮ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ অভিযুক্ত ৩০ জনের মধ্যে ২৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। আগামী ২২ অক্টোবর পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করে অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ হাজির করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসাথে ওই দিন এই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন ছাত্র জনতার গণআন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের আমলে দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাসহ ৩০ জন। 

দায়ের হওয়া উক্ত দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন; সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক রয়েছেন। বাকি আসামিদের অধিকাংশই সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তা। তবে বিভিন্ন বাহিনীর শীর্ষ এসব কর্মকর্তা সবাই পলাতক। গতবছর জুলাই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় বিচারচলার পাশাপাশি এবার গুমের মামলায়ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলো।

আজ বুধবার ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্যানেল এই আদেশ জারি করেন। ট্রাইব্যুনালে অন্য সদস্যরা হলেন-বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে আবেদনের শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তাকে সহযোগিতা করেন প্রসিকিউটর গাজী মনোয়ার হুসাইন তামিম।

আজ ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর প্রয়াত আমির অ্যাপক গোলাম আযমের ছেলে গুম হওয়া ও নির্যানের শিকার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমী, লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসিনুর রহমান, প্রয়াত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, প্রয়াত জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলীর ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমদ বিন কাসেম আরমান এবং মাইকেল চাকমা।

আজ প্রথমেই বিচালক আদালতে (ট্রাইব্যুানাল) গত ১৫ বছরে দেশে গুমের অভিযোগে দুটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করা হয়। এরমধ্যে একটি মামলায় গুমের (টিএফআই) ঘটনায় আসামি শেখ হাসিনা ও তারেক সিদ্দিকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে ৫টি অভিযোগ আনা হয়েছে। অপর মামলায় গুমের (জেআইসি) ঘটনায় আসামি শেখ হাসিনা ও তারেক সিদ্দিকসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে ২০০৯-২০২৪ সাল পর্যন্ত এসব গুম সংঘটিত হয়।

ট্রাইব্যুনালে গুমের দুটি মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে প্রসিকিউশন (রাষ্ট্রপক্ষ)। পরে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম দুটি অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন এবং তা আমলে নিয়ে পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। ট্রাইব্যুনাল তার আবেদন মঞ্জুর করেন।

ট্রাইব্যুনালে আবেদনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, গুম, গোপন বন্দিশলায় আটক, নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডসহ নানান ধরনের যে অপরাধ হয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে প্রথম দুটি ফরমাল চার্জ দাখিল করা হয়েছে। সেই ফরমাল চার্জ উপস্থাপন করেছেন। ট্রাইব্যুনাল সবগুলোর বর্ণনা শুনেছেন। এরপর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়েছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

দুটি অভিযোগের মধ্যে একটি হলো- গত ১৫ বছরে র‌্যাবের কিছু বিপথগামী সদস্য দ্বারা টিএফআই সেল এবং বিভিন্ন গোপন বন্দিশালায় ভিন্নমতাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী, সাংবাদিক, ব্লগারকে আটক রেখে নির্যাতন করা হয়েছে। এমন হাজারো অভিযোগের মধ্য থেকে যেগুলো এরইমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে ফরমাল চার্জ দাখিল করেছি। এর বাইরে ডিজিএফআইয়ের কিছু বিপথগামী সদস্য যারা জেআইসি নামক যে সেন্টারটি আছে সেটি অপব্যবহার করে রাজনৈতিক বা অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের আটক রেখেছিলেন। সেটার ব্যাপারে আলাদা ফরমাল চার্জ দাখিল করেছি। এ ঘটনার সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, হাসিনার সাবেক নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ র‌্যাব ও ডিজিএফআইয়ের বেশ কিছু অফিসার যারা আসামি, তাদের অন্তর্ভুক্ত করেছি।

আজ সকালেই ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের পর প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম সাংবাদিকদের জানিয়ে ছিলেন, গুমের একটি মামলায় শেখ হাসিনা, তার প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। 

এই মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে আসাদুজ্জামান খান ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক ছাড়াও আসামিরা হলেন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার মো. হারুন-অর-রশিদ, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল কে এম আজাদ, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, র‌্যাবের সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, র‌্যাবের সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম, র‌্যাবের সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান জুয়েল এবং র‌্যাবের সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।

দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা, তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ আসামি ১৩ জন। এই মামলায় শেখ হাসিনা ও তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে অন্য আসামিরা হলেন ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আবেদিন, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ তৌহিদুল উল ইসলাম, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক।

উল্লেখ্য, গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এখনো সেখানেই রয়েছেন। তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানও রয়েছেন ভারতে। শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার দেবর তারিক সিদ্দিকও বিদেশে।অভ্যুত্থানের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে করার সিদ্ধান্ত নিয়ে আওয়ামী লীগ আমলে গঠন করা এই আদালত অন্তর্বর্তী সরকার সচল করে।

এরপর জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু হয় গত আগস্ট মাসে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পলাতক দেখিয়ে চলছে সেই মামলার বিচার। আজও ওই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। সেই মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে আসামি হিসেবে আসাদুজ্জামান খান ছাড়াও রয়েছেন সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তবে আল-মামুন পরে অ্যাপ্রুভার বা রাজসাক্ষী হন।

গুমের পাশাপাশি ২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানী ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ ঘিরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেই হবে।
গুমের সঙ্গে জড়িতদের দায় কোনো বাহিনীর নয়

এদিকে আজ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেচেন, জনগণের বেতনে ইউনিফর্ম পরিহিতরা গুমের অপরাধের সঙ্গে জড়িত ও অভিযুক্ত। তাদের দায় কোন বাহিনীর নয়। অপরাধে দায় সংশ্লিষষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যক্তি হিসেবে নিজেদের। 

তিনি বলেন, গুমের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, মেখ হাসিনার নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিকী, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজির আহমেদ ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিদর্শক ব্যারিস্টার হারুনুর রশিদসহ অন্যান্য আসামিদের মধ্যে অধিকাংশ র‌্যাবে ও ডিজিএফআইয়ের সাবেক কর্মকর্তা। যাদের কয়েকজন এখন নিজ নিজ বাহিনীতে কর্মরত।

তিনি বলেন, গুমের ঘটনায় উঠে এসেছে কীভাবে র‌্যাব ও ডিজিএফআইকে ব্যবহার করে ভিন্নমতের লোকজনকে গোপন কক্ষে বন্দি রেখে ভয়াবহ নির্যাতন চালানো হয়েছে বছরের পর বছর।

তাজুল ইসলাম বলেন, ডিজিএফআই পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে বন্দি থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে। এতে ভুক্তভোগী আব্দুল্লাহিল আল আযমি, মারুফ জামান, মাইকেল চাকমাসহ কয়েকজন অন্তর্ভুক্ত। তাদের গুমের আসামি ডিজিএফআইয়ের সাবেক বেশ কয়েকজন মহাপরিচালকসহ ১৩ জন। তাদের কয়েকজন এখনও কর্মরত। আবার অনেকেই পালিয়েছেন। তবে প্রধান আসামি শেখ হাসিনা।
এছাড়া র‌্যাবের গোপন কক্ষ টিএফআই সেলে বন্দি থাকা ব্যারিস্টার আরমান, আইনজীবী সোহেল রানাসহ বিশের অধিক গুমের তদন্তও শেষ হয়েছে। এই মামলায় আসামি শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান, তারেক সিদ্দিকী, সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদ ও র‌্যাবের সাবেক কর্মকর্তাসহ মোট ১৭ জন।

আ. দৈ./কাশেম /আরএস



   বিষয়:  হাসিনাসহ   ৩০ জনের   বিরুদ্ধে   গুম   মামলায়   গ্রেফতারি   পরোয়ানা   জারি  
আপনার মতামত লিখুন:

সর্বশেষ সংবাদ

হিরো আলমকে আটক করতে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
সেনা কর্মকর্তা সেজে প্রেমের জাল বুনলেন প্রতারক
দেশ ছেড়ে পালিয়েছে স্বাধীনতা বিরোধী আওয়ামী লীগ: এটিএম আজহারুল
হাসিনার সাক্ষাৎকার নিয়ে ঢাকায় ভারতীয় দূত তলব
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরি সরঞ্জাম সহ আটক ৩
আরো খবর ⇒

জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুরে গ্রেফতার হওয়া আ'লীগ নেতা ফারুক কারাগারে
ডিএনসিসি প্রশাসকের দপ্তরের নাম ভাঙ্গিয়ে কোটি কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্য
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি আরিফ; সম্পাদক উবাইদা
রাজধানীতে ফায়ার সার্ভিসের গেটের পাশে বাসে অগ্নিকাণ্ড
ফরিদপুরে জেলা আ.লীগের সভাপতি ফারুক হোসেন আটক
আইন-আদালত- এর আরো খবর
close
সম্পাদক ও প্রকাশক : কামরুজ্জামান সাঈদী সোহাগ
নির্বাহী সম্পাদক : তৌহিদুর রহমান

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ মাসুদ আলম
প্রকাশক কর্তৃক ১১/১/বি উত্তর কমলাপুর, মতিঝিল থেকে প্রকাশিত
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : সাগুফতা ডি লরেল (তৃতীয় তলা), কমলাপুর বাজার রোড, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

ফোন : ০১৭১২-৫০১২৩৬, ০২-৫৮৩১৬১০৯ , ই-মেইল : ajkerdainik$gmail.com
About Us    Advertisement    Terms & Conditions    Privacy Policy    Copyright Policy    Circulation    Contact Us   
© ২০২৪ আজকের দৈনিক
🔝