আশপাশের বিভিন্ন বয়সের মানুষ এই কাশবনে বেড়াতে এসেছেন। কেউ মুঠোফোনে ছবি তুলছেন। কেউ আবার দু-চারটি কাশফুল ছিঁড়ে তোড়ার মতো তৈরি করছেন। আশপাশের শিশুরা কাশবনে খেলায় মেতে উঠেছে।

প্রায় এক কিলোমিটার জুড়ে কাশফুল ফুটে আছে। লম্বা-চিরল সবুজ পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও ঠাস বোনা গুচ্ছ।

তরমুজ এখন সারাবছরই চাষ করা যায়। বীজ বপনের ৬০-৭০ দিনেই ফসল ঘরে তোলা যায়। বাওইসোনার ডুটকুড়া গ্রামের অসিত কুমার বিশ্বাস ডুটকুড়া বিলে ৩ হাজার চারা রোপণ করেছেন। খরচ হয়েছে ৭০ হাজার টাকা। আশা করছেন ১২ হাজার কেজি তরমুজ ৬ লাখ টাকা বিক্রি হবে।

কৃষি বিভাগও হাইব্রিড জাতের তরমুজ আবাদে কৃষকদের পরামর্শ, বিনা মূল্যে সার, বীজ, নগদ অর্থ দিয়ে সার্বিক সহযোগিতার কথা জানিয়েছে। চলতি বছর নড়াইলে ২০ হেক্টর জমিতে বর্ষাকালীন তরমুজের চাষ হয়েছে। যা গত বছর থেকে বেড়েছে। কৃষক ফলন আশা করছেন হেক্টর প্রতি ১৫ টন।

মেঘনা নদীর ওপর দিয়ে প্রতিদিন নৌকায় চড়ে চলাচল করেন জেলেরা।

মেঘনা নদীর ওপর দিয়ে নৌকায় গাছ নিয়ে পার হচ্ছে বাবা-ছেলে।

জাহাজ চলাচলের কারণে স্থানীয় জেলেদের জাল-দড়ি ছিঁড়ে যায়। ফলে জেলেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অব্যাহতভাবে কয়লা ও বর্জ্য পদার্থ নদীতে পড়ার ফলে এক সময় নদী মাছশূন্য হয়ে যাবে। ইলিশের অভয়াশ্রাম নষ্ট হবে। জেলে ও নদী তীরবর্তী মানুষেরা কর্মসংস্থান হারিয়ে বেকার হয়ে যাবেন।’

এছাড়া ২২ প্রজাতির সামুদ্রিক পাখি ও ৩২ প্রজাতির উপকূলীয় পাখি সহ মোট ২১৫ প্রজাতির পাখি উড়ে বেড়ায় এই গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অঞ্চলে। ছবি: সংগৃহীত

ছোটখাটো বালুকাময় প্রবালদ্বীপ থেকে শুরু করে বড় বড় পাথুরে দ্বীপসহ মোট ৯০০ এর অধিক দ্বীপ রয়েছে এই সাড়ে তিন লাখ বর্গ কিলোমিটার স্থান জুড়ে। এসব দ্বীপের মধ্যে কোনো কোনোটি আবার উঠে গেছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১০০ মিটার উচ্চতায়। এসব দ্বীপগুলো নিয়ে গ্রেট ব্যারিয়ার রিফে তৈরি হয়েছে পৃথিবীর অন্যতম দর্শনীয় সামুদ্রিক দৃশ্যাবলী। ছবি: সংগৃহীত

৪০০ রকমের প্রবাল, ১,৫০০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ আর চার হাজারের অধিক প্রজাতির মলাস্কা পর্বের প্রাণী এই প্রবাল প্রাচীরকে করেছে জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। এছাড়া এখানে আছে ডুগং বা সমুদ্রধেনু আর সবুজ কচ্ছপের মতো আরো অনেক বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী। ছবি: সংগৃহীত

কায়াকিং এর প্রচলন সর্ব প্রথম শুরু হয় কানাডায়। বিদেশে সমুদ্র, নদীতে কায়াক চালনোর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। তবে এ আমাদের দেশে বিনোদনের জন্যই কায়াকিং চালু হয়েছে। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন

ঈগল সব সময় জীবন্ত প্রাণীকে খাবার হিসেবে খেয়ে থাকে। কখনোই কোনো মৃত জিনিস তারা ভক্ষণ করে না। ছবি: সংগৃহীত